পদ্মা মেঘনা যমুনার তীরে [ Padma Meghna Jomuna ]
লেবেল: স্টুডিও গুরুকুল [ Studio Gurukul ]
প্রযোজনা: ইসলামিয়া গুরুকুল [ Islamia Gurukul ]
গজল [ Gazal ] : তানভীর হাসান সিরাত [ Tanvir Hasan Sirat ]
পদ্মা মেঘনা যমুনার তীরে
গজল :
গজল(আরবি: غَزَل, জাপানি: গজল, Hindi-Urdu: ग़ज़ल/غزَل, ফার্সি: غزل, আজারবাইজানি: qəzəl, তুর্কি: gazel, তুর্কমেনীয়: gazal, উজবেক: gʻazal, গুজরাটি: ગઝલ) আরব থেকে এর উৎপত্তি হলেও ফার্সি ভাষায় এটি বিশেষ বিকাশ লাভ করে। পরবর্তীতে উর্দু ভাষায় এটি সমধিক জনপ্রিয়তা পায়। আরবি, ফার্সি, পশতু, উর্দু ছাড়াও হিন্দি, পাঞ্জাবী, মারাঠি, বাংলা এমনকি ইংরেজিতেও গজল লেখা হয়।
প্রাথমিক দিকে ইমাম গাযালী, মওলানা জালালুদ্দিন রুমী, হাফীজ সীরাজী, ফরিদ উদ্দীন আত্তার, হাকীম শানাঈ প্রমুখ গজল লিখে বেশ নাম করেন। পরবর্তিতে আমির খসরু, মীর তাকী মীর, ইব্রাহীম জক, মীর্জা গালিব, দাগ দেলবী এবং আধুনিক কালে আল্লামা মুহাম্মদ ইকবাল, ফয়েজ আহমেদ ফয়েজ, ফিরাক গোরখপুরী গজল লেখক হিসাবে নাম করেন।
গজল গানের কলিগুলোর অর্থ প্রায়ই দ্ব্যর্থবোধক। প্রেম যখন পুরুষ বা নারীর প্রতি নিবেদিত হয় তখন সে গজল মানব-প্রেম বা পার্থিব-প্রেম, আবার প্রেম যখন স্রষ্টার উদ্দেশ্যে নিবেদিত হয় তখন তা আধ্যাত্মিক প্রেম। তাই গজল গান এক ধরনের ‘ভাব-সঙ্গীত’ বলেও পরিচিত।
গজলের আরেকটি রূপও আছে। সে রূপটি অন্য কোন গানে নেই। আবৃত্তি আকারে গজল পরিবেশন। এসব ধর্মই গজল গান শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের ভুবনে আলাদা জাত হিসেবে গণ্য। বাংলাদেশে অনেক শিল্পিগোষ্টি বর্তমান শ্রুতি মধুর গজল পরিবেশনা করে থাকে । আমি দেখিনি তোমায় চোখের তারায় র্তমান গজল গুলোর মাঝে অন্যতম । গজল শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের এক ব্যতিক্রমধর্মী গান। এ গানের ‘ভাষার কাব্য ভাব, রাগের স্বর বিন্যাস ও তালের ছন্দ মাধুর্য এক অনির্বাচনীয় পরিবেশ সৃষ্টি করে থাকে।’
পদ্মা মেঘনা যমুনার তীরে [ Padma Meghna Jomuna ] নিয়ে বিস্তারিত ঃ
আরও দেখুনঃ